
স্ট্রোকের লক্ষণ ও প্রতিকার
স্ট্রোকের লক্ষণঃ
মুখ, বাহু বা পায়ে, বিশেষ করে শরীরের একপাশে হঠাৎ অবশতা বা দুর্বলতা। হঠাৎ বিভ্রান্তি, কথা বলতে সমস্যা বা কথা বুঝতে অসুবিধা। হঠাৎ এক বা উভয় চোখে দেখা সমস্যা। হাঁটতে সমস্যা, মাথা ঘোরা, ভারসাম্য হারানো বা সমন্বয়ের অভাব। মুখ বেঁকে যাওয়া। হঠাৎ অসহ্য মাথাব্যথার সঙ্গে বমি হওয়া এবং প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারা।
স্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দিলে বা বুঝতে পারলে রোগীর অবস্থা বা প্রকৃতি অনুযায়ী যত দ্রুত সময়ে সম্ভব অবশ্যই হাসপাতালে নিতে হবে এবং একজন নিউরো মেডিসিন বা স্নায়ু রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।
একটি স্ট্রোক যখন ঘটে মস্তিষ্কে তখন রক্ত সরবরাহ ব্যাহত হয়, রক্তনালীতে বাধা প্রাপ্ত হয় (ইসকেমিক স্ট্রোক) বা মস্তিষ্কে রক্তপাত (হেমোরেজিক স্ট্রোক) এর কারণে হয়ে থাকে। স্ট্রোকের লক্ষণগুলি সাধারণত প্রভাবিত মস্তিষ্কের ধরণের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সাধারণ লক্ষণ এবং উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে:

লক্ষণ ও উপসর্গ সমূহঃ
- মুখ, বাহু বা পায়ে হঠাৎ দুর্বলতা বা অবশতা অনুভব করা, সাধারণত শরীরের একপাশে হয়ে থাকে।
- কথা বলতে বা বুঝতে অসুবিধা হয়ে থাকে।
- দৃষ্টিশক্তিতে হঠাৎ বিভ্রান্তি বা সমস্যা, যেমন ঝাপসা বা দ্বিগুণ দেখতে পাওয়া।
- কোন কারণ ছাড়াই গুরুতর মাথাব্যথা অনুভব করা।
- অসহ্য মাথাব্যথার সঙ্গে বমি হওয়া।
- সমন্বয়, ভারসাম্য বা হাঁটা নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি হওয়া।
- মস্তিষ্কের কোষগুলো শরীরের যে সকল অংশগুলো নিয়ন্ত্রণ করে ওই অংশ প্যারালাইজড হয়ে যেতে পারে।
- শরীর প্রচুর পরিমানে ঘামাতে পারে।
- মাথা ঘোরা বা চেতনা হারানো মত সমস্যাও হয়ে থাকে।
- প্রস্রাব ধরে রাখতে সমস্যা হতে পারে।
করণীয় কি কি?

যদি আপনি সন্দেহ করেন যে কারো স্ট্রোক হয়েছে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসা দেওয়া অথবা অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। স্ট্রোকের চিকিৎসায় সময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ প্রাথমিক চিকিৎসায় মস্তিষ্কের ক্ষতি কমাতে এবং পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা থাকে সব চেয়ে বেশি।
স্ট্রোকে চিকিৎসা নির্ভর করে এটি কোন ধরনের স্ট্রোক Ischemic (ইস্কেমিক) বা Hemorrhagic (হেমোরেজিক) কিনা তার উপর:

Ischemic (ইস্কেমিক) স্ট্রোকের চিকিৎসাঃ
একটি Ischemic (ইস্কেমিক) স্ট্রোকের চিকিৎসার প্রাথমিক ধাপ হলো মস্তিষ্কের প্রভাবিত অংশগুলোতে রক্ত সঞ্চালন চালু করা। টিস্যু প্লাজমিনোজেন অ্যাক্টিভেটর Plasminogen activator-(TPA) নামক একটি ওষুধের ডাক্তার এর পরামর্শের মাধ্যমে এটি নেয়া যেতে পারে যদি রোগী একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে রিকভারি করে থাকে। অন্যান্য পদ্ধতি, যেমন যান্ত্রিক থ্রম্বেক্টমি, ব্লক করা রক্তনালী থেকে জমাট হওয়া রক্ত অপসারণ করে রক্ত সঞ্চালিত করা।
Hemorrhagic (হেমোরেজিক) স্ট্রোকের চিকিৎসাঃ
হেমোরেজিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে, রক্তপাত নিয়ন্ত্রণ এবং মস্তিষ্কের উপর চাপ কমানোর দিকে মনোযোগ দেওয়া হয়। রক্তনালীর অস্বাভাবিকতা সারিয়ে তুরতে বা রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার কারণে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে। রক্তচাপ কমাতে এবং লক্ষণগুলি সারিয়ে তুলতে ওষুধ দেওয়া যেতে পারে।
প্রাথমিক চিকিৎসার পরে, স্ট্রোক করা রুগীকে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আনতে বা হারানো কার্যকারিতা পুনরুদ্ধার করতে এবং সামগ্রিক জীবনের মান উন্নত করতে সহায়তা করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পূর্বের অবস্থায় আশার জন্য শারীরিক থেরাপি, অকুপেশনাল থেরাপি, স্পিচ থেরাপি, এবং স্ট্রোকের কারণে সৃষ্ট যে কোনো অক্ষমতা বা সীমাবদ্ধতা মোকাবেলা করার জন্য জীবনযাত্রার পরিবর্তন জড়িত থাকতে পারে।
এটা মনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে, এখানে প্রদত্ত তথ্য অবস্থার উপর ভিত্তি করে, স্ট্রোক নির্ণয় সেই সাথে চিকিৎসা সর্বদা একজন ব্যক্তির নির্দিষ্ট পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে যোগ্যতাসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা পেশাদার ডাক্তার দ্বারা হওয়া উচিত।
স্ট্রোককে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় কি বলা হয়?
স্ট্রোককে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় সেরিব্রভাসকুলার একসিডেন্ট বলা হয়ে থাকে। আমাদের দেশে প্রচলিত ধারণা আছে যে, স্ট্রোক হার্ট অথবা হৃৎপিণ্ডের রোগ। এটা সম্পূর্ণ ভূল ধারণ। স্ট্রোক সম্পূর্ণ মস্তিষ্কের দুর্ঘটনা অথবা ব্রেইনের রক্তনালির জটিলতা মূলক মারাত্মক সমস্যা। মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন কোনো কারণে বিঘ্নিত ঘটলে স্ট্রোক সংঘটিত হয়ে থাকে। রক্তনালি বন্ধ অথবা রক্তনালি ছিঁড়ে মস্তিষ্কে এ ধরনের রক্ত সরবরাহ বিঘ্নিত হয়। রক্তে বিদ্যমান অক্সিজেন এবং পুষ্টিগুণ। অক্সিজেনের ঘাটতি হলে মস্তিষ্কের টিস্যুগুলোর মৃর্ত্যু ঘটে।
বিশ্ব স্ট্রোক দিবস হিসেবে কোনটি পালন করা হয়?

ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক অর্গানাইজেশন ২০০৬ইং সাল থেকে ২৯ অক্টোবর দিনটিকে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস পালন করে আসছে। এই দিনে উপলক্ষ করে স্ট্রোক হলে কি কি করণীয় তা নিয়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণ পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
ফিজিওথেরাপি সেবাঃ
স্ট্রোক করা ব্যক্তিকে ফিজিওথেরাপি বা নানাবিধ ব্যায়ামের মাধ্যমে অঙ্গ সঞ্চালন ও রোগীর জড়তা কাটিয়ে তুলতে ফিজিও থেরাপি অনেকটাই সাহায্য করে। এ ছাড়াও বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের মতে ফিজিওথেরাপি স্ট্রোক করা রুগীদের জন্য বহু উপকারি একটি মাধ্যম যা স্ট্রোক করা রুগীকে দ্রুত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।
স্ট্রোক করা রুগীর মনোভাব?
স্ট্রোক করা রোগীর মনোযাতনা অনেক প্রবল হয়ে থাকে। পরিস্থিতির আকস্মিকতায় নিজের কাছে বিপন্নবোধ হয়, মানসিক ভাবে বেশিরভাগ লোক ভেঙে পড়েন। ফলে শারীরিক উন্নতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে বহুগুনে।
পারিবারিক পর্যবেক্ষণ ও যত্নঃ
স্ট্রোক করা রুগীর সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন পরিবার-পরিজন সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করা, নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও যত্ন নেয়া। পরিবার থেকে যদি রুগী সঠিকভাবে পরিচর্যা পায় এবং মনোভাব শক্তিশালী করার জন্য পরিবার থেকে মানসিক ভাবে সাপোর্ট দেয় তাহলে দ্রুত রিকভারী করতে পারে স্ট্রোকের রুগী।
স্ট্রোক করা ব্যক্তির পিঠের ঘা হরে কি করবেন?
পিঠের ঘা হতে রক্ষার জন্য মনে রাখতে হবে, নিয়ম অনুযায়ী এক পাশ ফিরিয়ে রাখতে হবে। রোগীকে মানসিকভাবে শক্তি ও সাহস জোগাতে হবে। স্ট্রোকের ঝুঁকি কমানোর জন্য সবার উচিত প্রতিদিন স্বাস্থ্যকর জীবন পদ্ধতি অবলম্বন করা এবং দেরি না করে আক্রান্ত ব্যক্তিকে চিকিৎসা নিশ্চিত করা।
স্ট্রোক করা ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিতে দেরি হলে নিজেই BEFAST পরিক্ষা চালিয়ে যানঃ

B (Balance)- হঠাৎ ভারসাম্য হারানো ব্যক্তি স্ট্রোক এ আক্রান্ত কিনা।
E (Eye)- এক বা উভয় চোখের আকস্মিক দৃষ্টিশক্তি হারানো, ঝাপসা বা ডাবল দেখা কিনা।
F (Face)-মুখ: উক্ত ব্যক্তিকে হাসতে বলুন। মুখের একপাশ কি ঝুলে যায় কিনা লক্ষ্য করুন।
A (Arm)- বাহু বলী: ব্যক্তিকে উভয় হাত সামনের দিকে বাড়াতে বলুন। একটি বাহু কি নিচের দিকে প্রবাহিত বা নিস্তেজ হচ্চে কিনা লক্ষ্য করুন।
S (Speech)-ভাষণ: উক্ত ব্যক্তিকে একটি সাধারণ বাক্য আবৃত্তি করতে বলুন। বক্তৃতা ঝাপসা বা অদ্ভুত কোন কিছু ইঙ্গিত করে কিনা লক্ষ্য করুন?
T (Time)–টাইম: আপনি যদি এই লক্ষণগুলির মধ্যে কোনটি দেখতে পান, তাহলে সময় নষ্ট না করে অবিলম্বে 999 এ কল করুন।
কোন উপসর্গটি প্রথম দেখা যায় সেই সময়টি ও উপসর্গটি অবশ্যই নোট করুন।
ফিজিওথেরাপি উপকারিতাঃ
স্ট্রোকের ফিজিওথেরাপি স্ট্রোক আক্রান্ত ব্যক্তিদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে সাহায্য করতে একটি মৌলিক চিকিৎসা পদ্ধতি। ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে স্ট্রোকের প্রভাবিত শরীরের যাত্রাপথ শক্তি, স্থায়িত্ব, সামর্থ্য এবং স্বাভাবিক ক্রিয়াশীলতা প্রতিস্থাপন করা হয়। ফিজিওথেরাপি কার্যকরী উপায়ে স্ট্রোকের প্রভাবগুলি হ্রাস করা করতে সাহায্য করে এবং শারীরিক স্বাভাবিকতা উন্নত করে।
স্ট্রোকের ফিজিওথেরাপি অংশগ্রহণ করতে নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করা যেতে পারে:
প্রশিক্ষিত ফিজিওথেরাপিস্টের নির্দেশনাঃ
স্ট্রোকের ব্যক্তির শারীরিক স্থিতি, ক্রিয়াশীলতা এবং জীবনযাপনের উপর ভিত্তি করে প্রশিক্ষিত ফিজিওথেরাপিস্ট স্ট্রোক রোগীদের জন্য একটি ব্যক্তিগত পরিকল্পনা তৈরি করতে সাহায্য করে।
শরীরের উচ্চতা এবং স্থায়িত্ব শিক্ষাঃ
স্ট্রোকের প্রভাবিত ব্যক্তির জন্য শরীরের স্থায়িত্ব ও সামর্থ্য উন্নত করার জন্য উচ্চতা ও স্থায়িত্ব শিক্ষা প্রদান করে থাকে।
বাধা ও স্বাভাবিক ক্রিয়াশীলতা উন্নত করার জন্য ব্যায়ামঃ
স্ট্রোকের পরে শারীরিক কর্মক্ষমতা উন্নত করার জন্য ব্যায়াম ব্যবহার করা হয়। এই ব্যায়ামগুলির মধ্যে থাকতে পারে শারীরিক স্থায়িত্বের উন্নতি, স্বাভাবিক চলাফেরা, ওজন উত্তেজনা এবং শক্তি প্রশিক্ষণ।
মানসিক সমর্থতা উন্নতিঃ

স্ট্রোকের প্রভাবিত ব্যক্তির জন্য মানসিক সমর্থতা উন্নতির জন্য মানসিক সহায়তা ও কার্যকর কৌশল প্রদান করা হয়। এর মধ্যে থাকতে পারে স্বাভাবিক জীবনযাপনের উপর পরিচিতি, সমস্যার সমাধান করার কৌশল এবং মনোযোগ প্রশিক্ষণ।
উল্লেখ্য, স্ট্রোকের ফিজিওথেরাপি একটি ব্যক্তিগত প্রক্রিয়া যা ব্যক্তির অবস্থান ও প্রভাবিত অবস্থার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। এটি যথার্থ প্রয়োজনীয় ফিজিওথেরাপিস্টের নির্দেশনা অনুসারে অনুষ্ঠিত হয়। স্ট্রোক করা রোগীদের প্রতি ব্যবস্থাপনা ব্যক্তিগত হওয়া উচিত, এবং চিকিৎসা প্রদানের জন্য যোগাযোগ করতে হবে নিয়মিত চিকিৎসা দাতার সাথে।
সচরাচর জিজ্ঞাসা :
স্ট্রোকের লক্ষণ কি?
• মুখ, বাহু বা পায়ে হঠাৎ দুর্বলতা বা অবশতা অনুভব করা, সাধারণত শরীরের একপাশে হয়ে থাকে। • কথা বলতে বা বুঝতে অসুবিধা হয়ে থাকে। • দৃষ্টিশক্তিতে হঠাৎ বিভ্রান্তি বা সমস্যা, যেমন ঝাপসা বা দ্বিগুণ দেখতে পাওয়া। • কোন কারণ ছাড়াই গুরুতর মাথাব্যথা অনুভব করা। • অসহ্য মাথাব্যথার সঙ্গে বমি হওয়া। • সমন্বয়, ভারসাম্য বা হাঁটা নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি হওয়া। • মস্তিষ্কের কোষগুলো শরীরের যে সকল অংশগুলো নিয়ন্ত্রণ করে ওই অংশ প্যারালাইজড হয়ে যেতে পারে। • শরীর প্রচুর পরিমানে ঘামাতে পারে। • মাথা ঘোরা বা চেতনা হারানো মত সমস্যাও হয়ে থাকে। • প্রস্রাব ধরে রাখতে সমস্যা হতে পারে।
স্ট্রোক হলে করণীয় কি?
যদি আপনি সন্দেহ করেন যে কারো স্ট্রোক হয়েছে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসা দেওয়া অথবা অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। স্ট্রোকের চিকিৎসায় সময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ প্রাথমিক চিকিৎসায় মস্তিষ্কের ক্ষতি কমাতে এবং পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা থাকে সব চেয়ে বেশি।
স্ট্রোক হলে নিজেই BEFAST পরিক্ষা করা যায়?
B (Balance)- হঠাৎ ভারসাম্য হারানো ব্যক্তি স্ট্রোক এ আক্রান্ত কিনা। E (Eye)- এক বা উভয় চোখের আকস্মিক দৃষ্টিশক্তি হারানো, ঝাপসা বা ডাবল দেখা কিনা। F (Face)-মুখ: উক্ত ব্যক্তিকে হাসতে বলুন। মুখের একপাশ কি ঝুলে যায় কিনা লক্ষ্য করুন। A (Arm)- বাহু বলী: ব্যক্তিকে উভয় হাত সামনের দিকে বাড়াতে বলুন। একটি বাহু কি নিচের দিকে প্রবাহিত বা নিস্তেজ হচ্চে কিনা লক্ষ্য করুন। S (Speech)-ভাষণ: উক্ত ব্যক্তিকে একটি সাধারণ বাক্য আবৃত্তি করতে বলুন। বক্তৃতা ঝাপসা বা অদ্ভুত কোন কিছু ইঙ্গিত করে কিনা লক্ষ্য করুন? টি (Time)-টাইম: আপনি যদি এই লক্ষণগুলির মধ্যে কোনটি দেখতে পান, তাহলে সময় নষ্ট না করে অবিলম্বে 999 এ কল করুন। কোন উপসর্গটি প্রথম দেখা যায় সেই সময়টি ও উপসর্গটি অবশ্যই নোট করুন।
পরিচালনায়ঃ
ডাঃ সাইফুল ইসলাম, পিটি
বিপিটি ( ঢাবি ) , এমপিটি ( অর্থোপেডিকস ) – এন.আই.পি.এস , ইন্ডিয়া
পিজি.সি. ইন আকুপাংচার , ইন্ডিয়া
স্পেশাল ট্রেইন্ড ইন ওজন থেরাপি , ইউ.এস.এ এবং ওজোন ফোরাম , ইন্ডিয়া ।
ফিজিওথেরাপি কনসালট্যান্ট , ভিশন ফিজিওথেরাপি সেন্টার ।
পরামর্শ পেতে – 01760-636324 , 01932-797229 (সকাল ৯.০০ থেকে রাত ৯.০০ টা)
ফেসবুকঃ ভিশন ফিজিওথেরাপি সেন্টার
এপয়েন্টম্যান্ট নিতে ক্লিক করুনঃ