তলপেটে ব্যথা কমানোর উপায় | তলপেটে ব্যথা হয় কেন?

তলপেটে ব্যথার সমস্যা বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। মেয়েদের ক্ষেত্রে মাসিকের সময় ব্যথা, ডিম্বাশয়ের সিস্ট অথবা পেলভিক ইনফ্ল্যামেটরি ডিজিজের কারণে এই ব্যথা হতে পারে। ছেলেদের ক্ষেত্রে প্রোস্টাটাইটিস বা অণ্ডকোষের সমস্যার জন্য তলপেটে ব্যথা অনুভূত হতে পারে। এছাড়াও, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য, মূত্রাশয়ের সংক্রমণ, অ্যাপেন্ডিসাইটিস এবং ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোমের মতো সমস্যা নারী-পুরুষ উভয়েরই তলপেটে ব্যথার কারণ হতে পারে। অনেক সময় ভারী জিনিস তোলা বা হঠাৎ করে ঝাঁকুনি লাগলেও তলপেটে টান লাগতে পারে এবং ব্যথা হতে পারে। এই পোস্টে আমরা আজ তলপেটে ব্যথা কমানোর উপায় নিয়ে জানবো।

তলপেটের ব্যথা কমানোর জন্য কিছু সহজ উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে। প্রথমত, পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া জরুরি। ব্যথার তীব্রতা বেশি হলে গরম জলের সেঁক অথবা ঠান্ডা সেঁক দিলে আরাম পাওয়া যায়। হালকা গরম পানিতে গোসল করাও পেশি শিথিল করতে সাহায্য করে। কিছু ঘরোয়া প্রতিকারের মধ্যে আদা চা বা পুদিনা চা পান করা হজমক্ষমতাকে উন্নত করে ব্যথা কমাতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, এগুলো সাময়িক উপশমের জন্য, দীর্ঘস্থায়ী বা তীব্র ব্যথার ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

যদি তলপেটের ব্যথা দীর্ঘ সময় ধরে থাকে, তীব্র হয়, অথবা এর সাথে জ্বর, বমি, প্রস্রাবের সমস্যা বা অন্য কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখা যায়, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। ডাক্তার শারীরিক পরীক্ষা এবং প্রয়োজনে কিছু রোগ নির্ণয়ক পরীক্ষা যেমন রক্ত পরীক্ষা, প্রস্রাব পরীক্ষা বা আলট্রাসাউন্ড করার পরামর্শ দিতে পারেন। সঠিক কারণ নির্ধারণের মাধ্যমেই উপযুক্ত চিকিৎসা শুরু করা সম্ভব এবং জটিলতা এড়ানো যায়।

হঠাৎ হঠাৎ পেট ব্যথার কারণ জানতে এই পোস্টটি পড়ুন।

তলপেটে ব্যথার কারণ নির্ণয় ও সতর্কতা

কারণ নির্ণয় ও সতর্কতা

তলপেটে ব্যথার সঠিক কারণ নির্ধারণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সাধারণ কারণে এই ব্যথা হতে পারে, যেমন পেটে গ্যাস জমা, মহিলাদের মাসিকের সময়কার ব্যথা, মূত্রাশয়ের সংক্রমণ, অথবা হজমের সমস্যা। এসব ক্ষেত্রে সাধারণত ঘরোয়া পদ্ধতিতেই আরাম পাওয়া যায়। তবে, ব্যথার উৎস সঠিকভাবে না জানলে ভুল চিকিৎসার সম্ভাবনা থাকে এবং জটিলতা বাড়তে পারে। তাই, যদি ব্যথা তীব্র হয় বা দীর্ঘ সময় ধরে থাকে, তাহলে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ডাক্তার আপনার লক্ষণ, শারীরিক পরীক্ষা এবং প্রয়োজনে কিছু পরীক্ষা যেমন রক্ত পরীক্ষা, প্রস্রাব পরীক্ষা, বা আলট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে পারেন। একবার কারণ জানা গেলে, সেই অনুযায়ী সঠিক চিকিৎসা শুরু করা সম্ভব হয়। নিজে থেকে কোনো ওষুধ না খেয়ে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করা বুদ্ধিমানের কাজ।

সতর্কতা

তলপেটে ব্যথা হলে কিছু বিষয়ে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। প্রথমত, ব্যথাকে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়, বিশেষ করে যদি এটি তীব্র হয়, ক্রমশ বাড়তে থাকে, অথবা এর সাথে অন্য কোনো উপসর্গ যেমন জ্বর, বমি, রক্তপাত, বা প্রস্রাবের সমস্যা দেখা দেয়। এই ধরনের লক্ষণগুলো কোনো গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে এবং দ্রুত চিকিৎসা প্রয়োজন।

দ্বিতীয়ত, নিজে থেকে কোনো প্রকার ওষুধ খেয়ে ব্যথা কমানোর চেষ্টা করা উচিত নয়। ব্যথানাশক ওষুধ সাময়িকভাবে আরাম দিলেও আসল কারণ আড়াল করতে পারে এবং রোগ নির্ণয় বিলম্বিত হতে পারে। এছাড়াও, কিছু ওষুধ আপনার শারীরিক অবস্থার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নাও হতে পারে এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। তাই, যেকোনো ওষুধ খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অত্যাবশ্যক।

কোমর ও তলপেটে ব্যথার কারণ এই পোস্ট থেকে জেনে নিন।

তলপেটে ব্যথার ঘরোয়া প্রতিকার

তলপেটে ব্যথা কমানোর উপায় বা ঘরোয়া প্রতিকার

তলপেটে হালকা ব্যথা বা অস্বস্তি কমাতে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি বেশ কার্যকর হতে পারে। এগুলো তাৎক্ষণিক আরাম দিতে এবং হজমক্ষমতাকে উন্নত করতে সাহায্য করে। তবে, তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার ক্ষেত্রে এগুলো কেবল সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে, মূল চিকিৎসার বিকল্প নয়।

আদাঃ আদা একটি প্রাকৃতিক ব্যথানাশক এবং হজমকারক উপাদান হিসেবে পরিচিত। আদা চা তৈরি করে ধীরে ধীরে পান করলে পেটের গ্যাস, বমি বমি ভাব এবং হালকা ব্যথা কমতে পারে। এছাড়াও, ছোট এক টুকরো কাঁচা আদা চিবিয়ে খেলেও উপকার পাওয়া যায়। আদার অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য পেটের ভেতরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

পুদিনা পাতাঃ পুদিনা পাতা পেটের পেশি শিথিল করতে এবং হজমের সমস্যা কমাতে সহায়ক। পুদিনা পাতার চা তৈরি করে পান করা যেতে পারে অথবা কয়েকটি তাজা পাতা চিবিয়ে খেলেও আরাম পাওয়া যায়। এর শীতলীকরণ প্রভাব পেটের অস্বস্তি এবং গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।

গরম পানির সেঁকঃ তলপেটে গরম পানির সেঁক দিলে পেশি শিথিল হয় এবং রক্ত চলাচল বাড়ে, যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। হিটিং প্যাড ব্যবহার করতে পারেন অথবা একটি হালকা গরম পানির বোতল তোয়ালেতে মুড়িয়ে পেটের উপর ধরে রাখতে পারেন। ১৫-২০ মিনিট ধরে সেঁক দিলে আরাম অনুভব হবে।

ভেষজ চাঃ ক্যামোমাইল এবং পেপারমিন্টের মতো ভেষজ চা তলপেটের ব্যথা কমাতে সহায়ক হতে পারে। ক্যামোমাইলের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিস্পাসমোডিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা পেটের খিঁচুনি কমাতে সাহায্য করে। পেপারমিন্ট চা হজমক্ষমতাকে উন্নত করে এবং গ্যাস কমাতে সহায়ক।

পানি ও তরলঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা এবং অন্যান্য তরল খাবার গ্রহণ করা হজম প্রক্রিয়াকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে, যা তলপেটে ব্যথার একটি অন্যতম কারণ। ডাবের পানি, শরবত, এবং পাতলা স্যুপের মতো হাইড্রেটিং খাবার গ্রহণ করা উপকারী।

ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারঃ ম্যাগনেসিয়াম পেশি শিথিল করতে সাহায্য করে এবং পেটের খিঁচুনি কমাতে পারে। কলা, বাদাম, পালং শাকের মতো ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাদ্যতালিকায় যোগ করলে উপকার পাওয়া যায়।

হালকা খাবারঃ যখন তলপেটে ব্যথা থাকে, তখন সহজে হজমযোগ্য হালকা খাবার গ্রহণ করা উচিত। টোস্ট, সেদ্ধ ডিম, কলা, আপেল এবং ভাতের মতো খাবার হজমের উপর চাপ কমায় এবং পেটের অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে। মসলাযুক্ত এবং তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে যাওয়া উচিত।

টেনিস এলবো নিয়ে জানতে এই লেখাটি পড়ুন।

তলপেটে ব্যথার জীবনধারা ও শারীরিক যত্ন

জীবনধারা ও শারীরিক যত্ন

আমাদের জীবনযাপন এবং শরীরের যত্ন তলপেটের ব্যথা কমানোর জন্য খুব দরকারি। কিছু সহজ অভ্যাস গড়ে তুললে পেটের ব্যথা কমে যেতে পারে।

হালকা ব্যায়াম আর শরীর টানানোঃ রোজ হালকা ব্যায়াম, যেমন ধীরে হাঁটা বা যোগা করলে পেটের ভেতরের পেশিগুলো নড়াচড়া করে আর রক্ত চলাচল ভালো হয়। এতে খাবার হজম হতে সুবিধা হয় আর কোষ্ঠকাঠিন্যও কমে, যা পেটে ব্যথার একটা কারণ। তবে বেশি ব্যথা থাকলে ব্যায়াম করা উচিত না।

ঠিকঠাক বিশ্রাম আর ঘুমঃ শরীরকে সুস্থ রাখতে আর মনকে শান্ত রাখতে সময়মতো ঘুমানো খুব জরুরি। ঘুম কম হলে পেটের হজমে সমস্যা হতে পারে আর ব্যথাও বাড়তে পারে। রোজ ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমালে শরীর ভালো থাকে।

মনের চাপ কমানো (যেমন- ধ্যান করা, লম্বা শ্বাস নেওয়া): চিন্তা বা চাপ পেটের হজমের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে আর ব্যথাও বাড়িয়ে দিতে পারে। ধ্যান করলে আর লম্বা শ্বাস নিলে মন শান্ত হয়। রোজ এগুলো করলে পেটের অস্বস্তি আর ব্যথা কম লাগে।

নিজের শরীর পরিষ্কার রাখাঃ নিজের শরীর পরিষ্কার রাখলে অনেক রোগ জীবাণু থেকে বাঁচা যায়, যা পেটে ব্যথার কারণ হতে পারে। বিশেষ করে প্রস্রাবের ইনফেকশন বা পেটের ভেতরের অন্য কোনো ইনফেকশন পরিষ্কার না থাকলে হতে পারে। তাই রোজ হাত ধোয়া আর নিজের শরীরের যত্ন নেওয়া খুব দরকারি।

কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন?

কিছু লক্ষণ দেখা দিলে দেরি না করে ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। যদি আপনার তলপেটের ব্যথা খুব দ্রুত বাড়তে থাকে এবং অসহ্য মনে হয়, তাহলে এটি একটি গুরুতর সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে। এমন অবস্থায় দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি, কারণ ভেতরের কোনো অঙ্গে হঠাৎ করে সমস্যা হলে বা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়লে দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।

এছাড়াও, ব্যথার সাথে যদি বমি, জ্বর, শরীর ঠান্ডা লাগা, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া বা রক্ত যাওয়া, অথবা পায়খানার সাথে রক্ত দেখা যায়, তবে এগুলো মোটেও হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। এই উপসর্গগুলো শরীরের ভেতরের কোনো গুরুতর অসুস্থতার লক্ষণ হতে পারে এবং দ্রুত ডাক্তারের কাছে গিয়ে পরীক্ষা করানো এবং চিকিৎসা শুরু করা প্রয়োজন।

যদি তলপেটের ব্যথা দীর্ঘ সময় ধরে থাকে অথবা বারবার ফিরে আসে, তাহলে এর কারণ খুঁজে বের করা দরকার। অনেক সময় সাধারণ মনে হলেও দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা অন্য কোনো রোগের লক্ষণ হতে পারে। তাই, কয়েক সপ্তাহ ধরে ব্যথা চলতে থাকলে বা বারবার একই সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত, যাতে সঠিক রোগ নির্ণয় করে উপযুক্ত চিকিৎসা শুরু করা যায়।

গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয় জানেন? এই পোস্ট থেকে জেনে নিন।

তলপেটে ব্যথার ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা

তলপেটে ব্যথার চিকিৎসায় ফিজিওথেরাপি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। ফিজিওথেরাপিস্টরা বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম এবং কৌশল ব্যবহার করে তলপেটের পেশিগুলোকে শক্তিশালী করতে, নমনীয়তা বাড়াতে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করেন।

ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে পেটের ভেতরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা উন্নত করা যায়। কিছু বিশেষ ব্যায়াম আছে যা পেটের পেশিগুলোকে ধীরে ধীরে শক্তিশালী করে এবং ব্যথার অনুভূতি কমায়। এছাড়াও, স্ট্রেচিংয়ের মাধ্যমে পেটের আশেপাশে জমে থাকা টান বা খিঁচুনি কমানো সম্ভব।

ফিজিওথেরাপিস্টরা ম্যানুয়াল থেরাপি নামক এক ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতিও ব্যবহার করেন। এর মাধ্যমে তারা হাত দিয়ে পেটের বিভিন্ন অংশে হালকা চাপ প্রয়োগ করে রক্ত চলাচল বাড়াতে এবং পেশির সমস্যা কমাতে সাহায্য করেন। সঠিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার মাধ্যমে তলপেটের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে আনা এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাওয়া সম্ভব। তবে, ফিজিওথেরাপি শুরু করার আগে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

কিছু বাড়তি টিপস

পেটের ব্যথা কমাতে বা এর থেকে দূরে থাকতে আরও কিছু সহজ জিনিস মনে রাখা দরকার। কখনোই প্রস্রাব চেপে রাখা উচিত না। এতে মূত্রাশয়ের উপর চাপ পড়ে ব্যথা হতে পারে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে। অতিরিক্ত ঝাল খাবার, ফাস্টফুড, চা-কফি (ক্যাফিন) এবং অ্যালকোহল হজমের সমস্যা করতে পারে এবং পেটে অস্বস্তি বাড়াতে পারে, তাই এগুলো এড়িয়ে যাওয়া ভালো। এর বদলে বেশি করে ফাইবারযুক্ত খাবার, যেমন ফল, সবজি এবং শস্য খাওয়া উচিত। ফাইবার হজমক্ষমতাকে ভালো রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে, যা পেটে ব্যথার একটি বড় কারণ।

সব মিলিয়ে, তলপেটের ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা হলেও এর কারণ এবং তীব্রতা ভিন্ন হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঘরোয়া উপায় এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তনের মাধ্যমে আরাম পাওয়া যায়। তবে, কখন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে, সে বিষয়ে সচেতন থাকা জরুরি। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা নিলে জটিলতা এড়ানো সম্ভব এবং একটি সুস্থ জীবনযাপন করা যায়।

 

লিখেছেন-

ডাঃ সাইফুল ইসলাম, পিটি
বিপিটি ( ঢাবি ), এমপিটি ( অর্থোপেডিকস ) – এন.আই.পি.এস, ইন্ডিয়া
পিজি.সি. ইন আকুপাংচার, ইন্ডিয়া
স্পেশাল ট্রেইন্ড ইন ওজন থেরাপি, ইউ.এস.এ এবং ওজোন ফোরাম, ইন্ডিয়া।
ফিজিওথেরাপি কনসালট্যান্ট, ভিশন ফিজিওথেরাপি সেন্টার।

পরামর্শ পেতে – 01760-636324 , 01932-797229 (সকাল ৯.০০ থেকে রাত ৯.০০ টা) এই নম্বরে কল করুন এবং এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে নিন

আমাদের ফেইসবুক পেইজঃ ভিশন ফিজিওথেরাপি সেন্টার

Visionphysiotherapy Centre
Visionphysiotherapy Centre
Articles: 109

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *