উপরের পিঠে ব্যথার কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা

উপরের পিঠে ব্যথা আজকের দিনে অনেক মানুষেরই একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। উপরের পিঠে ব্যথার কারণ খুবই স্বাভাবিক। দীর্ঘক্ষণ একই ভঙ্গিতে কাজ করা, কম্পিউটারের সামনে বসে থাকা, ভারী বস্তু তোলা, অথবা কোনো আঘাতের ফলে এই ব্যথা হতে পারে। উপরের পিঠে ব্যথা (Upper Back Pain) সাধারণত কম দেখা যায়, তবে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক সমস্যা হতে পারে। এটি বিভিন্ন কারণের কারণে হতে পারে এবং কখনো কখনো চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।

উপরের পিঠে ব্যথার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল পেশীজনিত সমস্যা বা মাসল স্ট্রেইন। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ভুল ভঙ্গি, ভারী বস্তু তোলা, বা দীর্ঘ সময় ধরে একই অবস্থায় বসে থাকা আমাদের পেশীগুলিকে অতিরিক্ত চাপ দেয়। এই চাপের ফলে পেশীগুলো টান পড়ে, ফুলে যায় এবং ব্যথা শুরু হয়।

উপরের পিঠের পেশীগুলো যখন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন ব্যথার পাশাপাশি অন্যান্য লক্ষণও দেখা দিতে পারে। যেমন, পিঠে জ্বালাপোড়া করা, কাঁধে ব্যথা, বাহুতে ব্যথা, পিঠে শক্ত হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। কখনো কখনো এই ব্যথাটি ঘুমের সময় বা কোনো নির্দিষ্ট কাজকর্মের সময় বেড়ে যেতে পারে। যদি এই সমস্যাটি দীর্ঘদিন ধরে থাকে এবং চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে এটি আরও জটিল হয়ে উঠতে পারে এবং দৈনন্দিন কাজকর্মে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

দক্ষ ফিজিওথেরাপিস্ট দ্বারা সেরা মানের সার্ভিস পেতে এখনই এপয়েন্টমেন্ট নিন।

উপরের পিঠের ব্যথার লক্ষণ

উপরের পিঠের ব্যথার লক্ষণ

উপরের পিঠে ব্যথা বিভিন্ন মানুষের ক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে প্রকাশ পেতে পারে। কেউ কেউ হালকা অস্বস্তি অনুভব করলে আবার কারও কারও ব্যথা তীব্র হতে পারে। সাধারণত এই ব্যথা পিঠের উপরের অংশ, কাঁধ বা ঘাড়ে অনুভূত হয়।

উপরের পিঠে ব্যথার সাধারণ লক্ষণগুলি হল ধারালো বা তীক্ষ্ণ ব্যথা, পেশীর কড়াকড়ি বিশেষ করে সকালে উঠার পর, পিঠ বাড়ানো বা ঘুরানোতে অসুবিধা, হাত বা আঙ্গুলে ঝিনঝিনানি বা অসাড়তা, মাথাব্যথা, পেশীর দুর্বলতা এবং ব্যথার জ্বালাপোড়া অনুভূতি। যদি আপনি এই ধরনের কোনো লক্ষণ অনুভব করেন, তাহলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ উপরের পিঠে ব্যথার কারণ অনেকগুলো হতে পারে এবং নিজে নিজে চিকিৎসা করা বিপজ্জনক হতে পারে।

উপরের পিঠে ব্যথার কারণ

যদি ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা দৈনন্দিন কাজে বাধা দেয়, তাহলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উ

উপরের পিঠে ব্যথার কারণ

চিত। সঠিক চিকিৎসা এবং জীবনযাপনের পরিবর্তন এই সমস্যার সমাধানে সহায়তা করতে পারে। নিচে এর সম্ভাব্য কারণগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলোঃ

১. পেশীজনিত সমস্যা (Muscle Strain)

আমাদের শরীরের উপরের পিঠে ব্যথার অন্যতম সাধারণ কারণ হলো পেশীজনিত সমস্যা বা মাংসপেশীর টান। প্রতিদিন কাজের সময় ভুল ভঙ্গিতে বসা বা দাঁড়ানো, ভারি জিনিস তোলার চেষ্টা, কিংবা দীর্ঘ সময় একই অবস্থানে থেকে কাজ করার ফলে পিঠের পেশীতে অস্বাভাবিক চাপ সৃষ্টি হয়। বিশেষত, কম্পিউটারের সামনে দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করা বা মোবাইল ফোন ব্যবহার করার সময় মাথা সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে রাখার কারণে উপর পিঠের পেশীগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ফলে এতে পেশীতে অতিরিক্ত টান তৈরি করে এবং ব্যথা হয়।

২. মেরুদণ্ডের জয়েন্টে সমস্যা (Spinal Joint Dysfunction)

উপরের পিঠে ব্যথার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো মেরুদণ্ডের জয়েন্ট বা অস্থিসন্ধির সমস্যা। আমাদের মেরুদণ্ডের উপরের অংশে ছোট ছোট জয়েন্ট থাকে, যাদের ‘ফেসেট জয়েন্ট’ বলা হয়। এই জয়েন্টগুলো আমাদের শরীরকে স্থিতিশীল রাখতে এবং বিভিন্ন দিকে নড়াচড়া করতে সাহায্য করে। কিন্তু অতিরিক্ত ব্যবহার, বয়সজনিত ক্ষয়ক্ষতি বা আঘাতের কারণে এই জয়েন্টগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর ফলে জয়েন্টের চারপাশে প্রদাহ সৃষ্টি হয় এবং তা পিঠের উপরের অংশে ব্যথার অনুভূতি জাগায়

৩. অতিরিক্ত স্ট্রেস বা মানসিক চাপ (Stress or Anxiety)

মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে, বিশেষ করে মাংসপেশীগুলোর ক্ষেত্রে। যখন আমরা মানসিক চাপে থাকি, তখন আমাদের শরীর একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে “ফাইট-অর-ফ্লাইট” মোডে চলে যায়। এই অবস্থায় মাংসপেশীগুলো কঠিন হয়ে যায় এবং টানাটানি শুরু করে। ঘাড়, কাঁধ এবং পিঠের উপরের অংশ এই চাপ সবচেয়ে বেশি অনুভব করে। দীর্ঘদিন ধরে এই চাপ থাকলে পেশীগুলোতে প্রদাহ এবং ক্লান্তি দেখা দেয়, যা দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার কারণ হতে পারে।

আমাদের বিশেষ এবং অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট দের মাধ্যমে সেরা মানের সার্ভিস পেতে এখনই এপয়েন্টমেন্ট নিন।

৪. অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন (Poor Posture)

অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, বিশেষ করে ভুল ভঙ্গি, উপরের পিঠের ব্যথার একটি প্রধান কারণ। দীর্ঘ সময় ধরে সামনে ঝুঁকে কাজ করা, যেমন কম্পিউটারের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকা বা মোবাইল ফোন ব্যবহার করা, মেরুদণ্ডের উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে। এই ভুল ভঙ্গির ফলে মেরুদণ্ডের প্রাকৃতিক বক্রতা নষ্ট হয়ে যায় এবং পিঠের উপরের অংশের পেশী ও জয়েন্টে চাপ পড়ে। ফলে পেশীগুলো ক্লান্ত ও শক্ত হয়ে যায়, যা ব্যথার জন্ম দেয়।

৫. আঘাত বা দুর্ঘটনা (Injury or Trauma)

শারীরিক আঘাত, যেমন সড়ক দুর্ঘটনা, ভারী বস্তু পড়ে যাওয়া, বা খেলাধুলায় আঘাত, মেরুদণ্ডের হাড় বা মাংসপেশীকে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এই ধরনের আঘাতের ফলে পেশী ছিঁড়ে যেতে পারে, হাড় ভেঙে যেতে পারে বা জয়েন্ট স্থানচ্যুত হতে পারে। এমনকি সামান্য আঘাতকেও যদি উপেক্ষা করা হয়, তবে তা পরবর্তীতে তীব্র ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। গুরুতর আঘাতের ক্ষেত্রে, স্নায়ুতন্ত্রও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যা দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার একটি প্রধান কারণ।

৬. হাড়ের সংক্রমণ বা টিউমার (Bone Infection or Tumor)

কিছু ক্ষেত্রে, মেরুদণ্ডের হাড় বা জয়েন্টে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হলে প্রদাহ সৃষ্টি হয়, যা তীব্র ব্যথার কারণ হয়। অন্যদিকে, মেরুদণ্ডে টিউমার গঠন হলে হাড়ের গঠন ও স্থায়িত্ব নষ্ট হতে পারে। এই টিউমার মেরুদণ্ডের স্নায়ু ও রক্তনালীগুলোর উপর চাপ সৃষ্টি করে, ফলে ব্যথা আরও তীব্র হয়ে ওঠে।

৭. হার্নিয়েটেড ডিস্ক (Herniated Disc)

আমাদের মেরুদণ্ডের হাড়ের মধ্যবর্তী অংশে ডিস্ক নামক নরম পদার্থ থাকে যা হাড়গুলোকে কুশন হিসেবে কাজ করে। কখনো কখনো বিভিন্ন কারণে এই ডিস্কের বাইরের স্তর ছিঁড়ে গিয়ে ভিতরের জেলির মতো পদার্থ বেরিয়ে আসে এবং কাছাকাছি স্নায়ুতে চাপ দেয়। এই চাপের ফলে স্নায়ুতে প্রদাহ ও ব্যথা হয়, যা উপরের পিঠে তীব্র ব্যথার অনুভূতি সৃষ্টি করে। এছাড়াও, এই ব্যথা ঘাড় থেকে শুরু করে কাঁধ ও হাতেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।

৮. শ্বাসপ্রশ্বাসের রোগ (Respiratory Conditions)

উপরের পিঠে ব্যথার একটি সম্ভাব্য কারণ হলো শ্বাসকষ্টজনিত রোগ। ফুসফুসের সংক্রমণ, যেমন নিউমোনিয়া, বা প্লুরা প্রদাহ (ফুসফুসের আবরণের প্রদাহ) শরীরে ব্যথার অনুভূতি তৈরি করতে পারে। প্লুরা প্রদাহের ক্ষেত্রে ফুসফুস ও পাঁজরের চারপাশের টিস্যুর মধ্যে প্রদাহ হলে শ্বাস নেওয়ার সময় উপরের পিঠে তীক্ষ্ণ ব্যথা অনুভূত হয়।

৯. অস্টিওপোরোসিস (Osteoporosis)

অস্টিওপোরোসিস হলো একটি সাধারণ অবস্থা যেখানে হাড়ের ঘনত্ব কমে যায় এবং দুর্বল হয়ে পড়ে। এটি মেরুদণ্ডসহ শরীরের বিভিন্ন হাড়কে প্রভাবিত করে। যখন মেরুদণ্ডের হাড় দুর্বল হয়ে যায়, তখন তা সহজেই ভেঙে যেতে পারে এবং উপরের পিঠে তীব্র ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষ করে, অস্টিওপোরোসিসের কারণে মেরুদণ্ডের কশেরুকা সংকুচিত হয়ে যেতে পারে, যা ব্যথাকে আরও তীব্র করে তোলে।

সেরা ফিজিওথেরাপিস্টদের মাধ্যমে উন্নত মানের সার্ভিস পেতে এখনই এপয়েন্টমেন্ট নিন।

কিছু প্রতিকার ও বিশেষ পরামর্শ

উপরের পিঠে ব্যথার সমস্যার জন্য  কিছু প্রতিকার ও বিশেষ পরামর্শ

নিয়মিত ব্যায়াম এবং সঠিক ভঙ্গি বজায় রাখা

উপরের পিঠে ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে এবং ভবিষ্যতে এটি প্রতিরোধ করতে নিয়মিত ব্যায়াম ও সঠিক ভঙ্গি বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ব্যায়াম পিঠের পেশীগুলোকে শক্তিশালী করে এবং মেরুদণ্ডকে সঠিকভাবে সমর্থন দেয়। বিশেষ করে, কোর পেশী শক্তিশালী হলে মেরুদণ্ডে চাপ কমে যায় এবং পেশীর নমনীয়তা বাড়িয়ে অস্বাভাবিক টান বা কঠোরতা কমায়। এছাড়াও, ব্যায়াম রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে, যা মেরুদণ্ড এবং আশপাশের টিস্যুতে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ করে। স্ট্রেচিং, যোগব্যায়াম, এবং কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম যেমন হাঁটা বা সাইক্লিং উপরের পিঠে ব্যথা প্রতিরোধে কার্যকর।

সঠিক ভঙ্গি বজায় রাখা মেরুদণ্ডকে প্রাকৃতিক অবস্থানে রাখে, যা পেশী ও জয়েন্টগুলোর ওপর চাপ কমায়। খারাপ ভঙ্গি যেমন কুঁজো হয়ে বসা বা স্ক্রিন দেখতে ঘাড় সামনে ঝুঁকানো উপরের পিঠে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করতে পারে। এটি দীর্ঘস্থায়ী হলে মাংসপেশীর টান, স্নায়ুর চাপ, এমনকি গঠনগত পরিবর্তনের কারণ হতে পারে। সঠিক ভঙ্গি বজায় রাখার জন্য বসার সময় কাঁধ শিথিল রেখে মেরুদণ্ড সোজা রাখতে হবে এবং কম্পিউটার স্ক্রিন চোখের সমতলে রাখতে হবে।

শিথিলকরণ প্রযুক্তি, যেমন যোগব্যায়াম বা মেডিটেশন

যোগব্যায়াম এবং মেডিটেশন হল দুটি প্রাচীন শিথিলকরণ প্রযুক্তি, যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যোগব্যায়াম শরীরের বিভিন্ন পেশী ও অঙ্গের শক্তি এবং নমনীয়তা বৃদ্ধি করে, পাশাপাশি শ্বাস-প্রশ্বাসের নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। বিভিন্ন আসন এবং প্রাণায়ামের মাধ্যমে, যোগব্যায়াম শরীরকে শক্তিশালী করে এবং মনকে শান্ত রাখে, যা দৈনন্দিন জীবনের চাপ মোকাবেলায় কার্যকর।

মেডিটেশন, বিশেষ করে মাইন্ডফুলনেস মেডিটেশন, বর্তমান মুহূর্তে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করতে সাহায্য করে। এটি বিচার ছাড়াই চিন্তা ও আবেগের প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধি করে, যা মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক। গবেষণায় দেখা গেছে যে নিয়মিত মেডিটেশন অনুশীলন করলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে এবং স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ উন্নত হয়। এটি উদ্বেগ ও হতাশার মাত্রা কমাতে সক্ষম, ফলে ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে।

গুরুতর ক্ষেত্রে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে সঠিক কারণ নির্ণয়

গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা বা শারীরিক অবস্থার ক্ষেত্রে সঠিক কারণ নির্ণয় করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রক্রিয়ায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা একটি কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা, যেমন রক্তের পরীক্ষা, ইমেজিং টেকনোলজি (যেমন এক্স-রে, সিটি স্ক্যান, এমআরআই) এবং শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে ডাক্তাররা রোগীর শারীরিক অবস্থার গভীরতা বুঝতে সক্ষম হন। এই পরীক্ষাগুলো রোগের প্রকৃতি এবং সম্ভাব্য কারণগুলি চিহ্নিত করতে সাহায্য করে, যা চিকিৎসার পরিকল্পনা তৈরিতে সহায়ক।

পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে সঠিক কারণ নির্ণয়ের জন্য একটি সুসংগঠিত পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। প্রথমে রোগীর ইতিহাস সংগ্রহ করা হয়, যেখানে রোগীর পূর্ববর্তী স্বাস্থ্য সমস্যা, পারিবারিক ইতিহাস এবং বর্তমান উপসর্গগুলি বিবেচনায় নেওয়া হয়। এরপর ডাক্তার শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে রোগীর শারীরিক অবস্থা মূল্যায়ন করেন। এই প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তিতে, প্রয়োজনীয় পরীক্ষাগুলো নির্ধারণ করা হয়, যা রোগের সঠিক কারণ চিহ্নিত করতে সহায়ক।

লিখেছেন-

ডাঃ সাইফুল ইসলাম, পিটি
বিপিটি ( ঢাবি ), এমপিটি ( অর্থোপেডিকস ) – এন.আই.পি.এস, ইন্ডিয়া
পিজি.সি. ইন আকুপাংচার, ইন্ডিয়া
স্পেশাল ট্রেইন্ড ইন ওজন থেরাপি, ইউ.এস.এ এবং ওজোন ফোরাম, ইন্ডিয়া।
ফিজিওথেরাপি কনসালট্যান্ট, ভিশন ফিজিওথেরাপি সেন্টার।


পরামর্শ পেতে – 01760-636324 , 01932-797229 (সকাল ৯.০০ থেকে রাত ৯.০০ টা) এই নম্বরে কল করুন এবং এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে নিন

আমাদের ফেইসবুক পেইজঃ ভিশন ফিজিওথেরাপি সেন্টার

Author - Dr Saiful Islam

Consultant Physiotherapist
BPT (DU), MPT (Ortho)
PGC in Acupuncture (India)
Specially trained in Ozone therapy

Dr. Saiful Islam
Dr. Saiful Islam

Consultant Physiotherapist
BPT (DU), MPT (Ortho)
PGC in Acupuncture (India)
Specially trained in Ozone therapy

Articles: 19

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *